চলতি সপ্তাহের টিআরপি তালিকা (trp list) অনুযায়ী জি বাংলার (Zee Bangla) ফুলকি (Phulki)ধারাবাহিক শীর্ষস্থান দখল করেছে। ধারাবাহিকের নায়ক-নায়িকা অর্থাৎ রোহিত-ফুলকির জুটি বেশ পছন্দের দর্শকদের। নবাগতা নায়িকা অভিনয়গুণে জমজমাট করে তুলছে ধারাবাহিকের প্রতিটা পর্ব। তার সাহসী ও স্পষ্টবাদী চরিত্র মন কেড়েছে অনুরাগীদের।
ধারাবাহিকের শুরুতে দেখা যায়, ফুলকি আর শালিনীর মধ্যে চলছে বক্সিং। রোহিতকে পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে তারা। ফুলকির বক্তব্য, কেন শালিনী তার স্যারকে ব্লাউজের দড়ি আটকে দিতে বলবে। দুজনকে চুলোচুলি করতে দেখে রোহিত দরজা ধাক্কাতে থাকে। কোনোক্রমে দরজা খুলে রোহিত দেখে শালিনীকে ধরাশায়ী করে ফেলেছে ফুলকি।
এদিকে ধানসিঁড়ির কপালে ঘনিয়ে এসেছে দুশ্চিন্তার চিন্তার কালো মেঘ। এমনিতে হাতে কেস পায় না সে। আর এবার যেটা পেয়েছে তা বেশ জটিল। বিষয়টি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। কারণ মুখার্জির কাকিমার বয়ান শুনে মনে হচ্ছে ছন্দকের কোনও দোষই নেই।
ফুলকি কি পারবে ছন্দককে বাঁচাতে?
পরদিন ফুলকি আর রোহিত গাড়ি করে থানায় যায়। ছন্দকের মা ও ধানসিঁড়িও যায় তাদের সঙ্গে। পুলিশকে ছন্দকের মা পুলিশকে পরিচয় করিয়ে দেয় ফুলকি ও বাকিদের সঙ্গে। বলে, ছন্দকের কেসটা ধানসিঁড়ির তত্বাবধাণ করবেন। তখন অফিসার বলে, এভাবে তো দেখা হবে না। আর তার ছেলে এখন সাজা কাটছে। এমতাবস্থায় তার সঙ্গে দেখা করতে স্পেশাল পারমিশন করাতে হবে।
আরও পড়ুন: জি বাংলায় আসছে নতুন ধারাবাহিক মধু! মুখ্য ভূমিকায় থাকছেন নামকরা এই অভিনেত্রী! জানলে চমকে উঠবেন
ছন্দকের মা বলে, তার ছেলে নির্দোষ। আর তা প্রমাণ করতে আরও একবার কেস রিওপেন করাতে চান তিনি। কিন্তু কোনও মতে পুলিশ অফিসার তাদের ভিতরে যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না।। তখন রোহিত বলে আমার জেঠুমণি বঙ্গীয় পার্টিতে রয়েছেন। আপনি যদি বলেন আমি ফোন করে ওনার থেকে স্পেশাল পারমিশন করিয়ে আনতে পারি। তখনই তড়িঘড়ি সব বন্দোবস্ত হয়ে যায়। ছন্দককে বাড়ি থেকে বের করে আনা হয়। এবার দেখার ছন্দক কি পারবে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে জেল থেকে বেরিয়ে আসতে?