জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’ (Kon Gopone Mon Veseche)। সদ্য শুরু হওয়া মেগা ইতিমধ্যে জায়গায় করে নিয়েছে দর্শকদের মনে। বর্তমানে ধারাবাহিকের গল্প এসেছে বি’রা’ট পরিবর্তন। বো’কাসো’কা গ্রামের মেয়ে শ্যামলী শহরের এসে লড়তে ল’ড়তে হয়ে উঠেছে ক্ষু’রধা’র বুদ্ধিমতী। তার জীবনে আসছে একের পর এক নতুন ট্যুইস্ট। অরুনাভ ও তৃষার মু’খো’শ খুলতে এবার হাত মেলাল শ্যামলী-অনিকেত।
ধারাবাহিকের গল্পে অরুণাভর ত’ছ’রুপ ধরে ফেলেছে শ্যামলী। কোম্পানির লাভের গোটা অঙ্কের টাকা ঘু’র পথে প’কে’টস্থ করছে অনিকেতের ভাই। একথা অনিকেতকে জানালে সে শ্যামলীকে বলে নিজের ভাই সম্পর্কে এই ধরনের বিষয় খতিয়ে দেখতেও রুচিতে বাঁ’ধছে তার। তবে শ্যামলী জোরাজুরি করায় একবার সে খ’তিয়ে দেখবে। কারণ ইদানীং কোম্পানি মোটা অঙ্কের টাকার ক্ষ’তিতে চলছে।
তারপরই মা’ল সরিয়ে অরুণাভ ভেন্ডরেরে কাছে মা’ল পৌঁছে দিতে যায়। শ্যামলীরে কথা মতো সূর্য মালগুলিকে আরও একবার মেপে দেখতে চায়। তখনই ক্ষে’পে ওঠে বাড়ির সকলে। শ্যামলীর কথায় এবার বাড়ির ছেলেকে স’ন্দেহ করা শুরু হবে নাকি? দুদিনের মেয়ে এসে যা নয় তাই বলে চলেছে!
এদিকে মালপত্র মাপবার জন্য বড় বড় দাঁড়িপাল্লা আনা হয়েছে। মাল মাপবার পড়ে দেখা যায় সব মালের ওজন ঠিকই রয়েছে। সকলের সামনে মাথা ন’ত হয় শ্যামলীর। অপরাজিতা বলেন, এই মেয়েটি তাদের পরিবারের সব বিষয়ে নাক গলায়। আর এখন না’ক গলা’চ্ছে ব্যবসাতেও। কারখানা থেকে বাড়ি ফিরে আসার সময় শ্যামলী দেখে পরিষ্কার রাস্তায় বালি ছড়িয়ে। ফের একবার মনে খটকা জাগে।
গাড়ি থেকে নেমে বোঝাই মালে’র বস্তা খুলে দেখতে থাকে শ্যামলী। দেখা যায় প্রতিটি মালে’র ভিতরে রয়েছে বালিরে প্যাকেট। দেখে অবাক হয়ে যায় অনিকেত। পাঁচ কেজি যে মালটা কম পড়েছে, সেই জায়গায় রয়েছে বলির প্যাকেট। ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়ে পড়ে।অরুনাভর কিছু বলার থাকে না। সবার সামনে চু’রিটা প্রকাশ্যে এসে পড়ে।