জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Sudipa Chatterjee: সুদীপা শাড়ি বিক্রি করছে ১ লাখের বেশি টাকায়! ‘এই দামে শাড়ি কেনার থেকে সোনার গয়না কেনা ভালো’! ব্যাপক ট্রোল

বাঙালির কাছে রান্নাঘরের (Rannaghar) রানী তিনি। ভালো হোক বা খারাপ তাঁকে নিয়ে চর্চা হয় প্রায় প্রতিদিন। তবে ভক্তদের কাছে খুবই প্রিয় তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি প্রায় সময় লাইভ আসেন আর তাঁর মিষ্টি মিষ্টি কথা মন ভোলায় বহু দর্শকদের। যেসকল দর্শক রান্নাকে ভালোবাসেন, তাঁদের কাছে সন্ধ্যা মানেই একসময় ছিলেন সুদীপা চ্যাটার্জি। জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় কুকারী শো ‘জি বাংলার রান্নাঘর’এর সঞ্চালিকা সুদীপা চ্যাটার্জি (Sudipa Chatterjee)

কিছু মাস আগেই জি বাংলার পর্দায় শেষ হয়েছে সুদীপা সঞ্চালিত শো ‘জি বাংলা রান্নাঘর’। দীর্ঘ ১২ বছর ধরে এই অনুষ্ঠানের সঞ্চালনের দায়িত্ব সামলেছেন সুদীপা চ্যাটার্জি। আর তিনি যেরকম স্পেশাল ঠিক সেরকম স্পেশাল তাঁর ছোট্ট ছেলে আদিও। আদির নানান ছোট ছোট মুহূর্ত দর্শকদের সামনে আনেন সুদিপা। পাশাপাশি সুদিপা তার শাড়ি ও গহনার ব্যবসা নিয়ে প্রায়সময় লাইভ আসেন।

সেই লাইভ দেখার জন্য বেশ আগ্রহী নেটিজেনরা। লাইভ গুলির প্রায় হাজার হাজার ভিউয়ার্স যায়। সম্প্রতি কিছু মাসে সুদীপার কিছু পোস্ট নেট দুনিয়ায় চর্চার কেন্দ্র হয়ে ওঠে। নেটিজেনদের কথায়, তিনি সাধারণ শাড়ি বিপুল বিপুল অর্থে বিক্রি করেন। যেমন ১০০০ টাকার শাড়ি ৫০০০ এ বেচেন, শাড়ির দাম ১ লক্ষ ছাড়িয়ে যায়। যা সাধারণ ক্রেতাদের পক্ষে কেনা অসম্ভব।

গতকাল ১২ই সেপ্টেম্বর তিনি এরূপ অনেক ঢাকাই জামদানি শাড়ির ছবি দেন ফেসবুকে, আর যার শাড়িগুলির প্রাইস রাখেন ৫৫ হাজার থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার। বাংলাদেশ থেকে আসা অরজিনাল ঢাকাই এগুলো, এমন দাবি রাখেন সুদীপা। কিন্তু দর্শরদের মতে, যতই অরজিনাল হোক, তার দাম এতো হওয়া অসম্ভব। অনেকে আবার বলেন, এই শাড়ি এখানে বিক্রি হওয়া অসম্ভব। তার উত্তরে আবার সুদীপা জানান, ‘ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে’। তার এই বিপুল অর্থের শাড়ি ও গয়না বিক্রি করাকে নিয়ে ট্রোল করেন অনেকেই।

এক নেটিজেন ট্রোল করে লেখেন, ‘আমি এতো কম দামের শাড়ি কিনি না’। আবার অন্যজন লেখেন, ‘এই দামের শাড়ি কেনার থেকে সোনার গহনা কেনা অনেক ভালো’। এক বিক্রেতা আবার জানান, এই শাড়ি তিনি অনেক বেশি দামে বিক্রি করছেন, তিনি নিজে এই শাড়ি ১০ ভাগ কম দামে দিতে পারবেন। আবার একজন মজা করে প্রশ্ন করেন, ‘এগুলো কি EMI তে নেওয়া যাবে?’

Titli Bhattacharya

                 

You cannot copy content of this page