জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

শুভ উদ্যোগ! লাগবে ১৬ কোটির ইঞ্জেকশন! ছোট্ট অস্মিকার দিকে সাহায্যের হাত বাড়ালেন ‘জগদ্ধাত্রী’ খ্যাত নায়িকা

১৪ মাস বয়সের ছোট্ট অস্মিকার (Asmika) শরীরে যে মারন রোগ ঘর করেছে, ইতিমধ্যে তা সবার জানা। গত অগাস্ট মাসে একটি ফেসবুক(Facebook)ভিডিওর মাধ্যমে অস্মিকার মা এবং বাবা প্রথম প্রকাশ্যে আনেন তার মেয়ের এই দুরারোগ্য ব্যাধির কথা। এ ব্যাধি যে সেই ব্যাধি নয়, এর নাম ‘স্পাইনাল মাস্কুলার এট্রফি টাইপ-১’ (spinal muscular atrophy type-1)* । এই রোগ মূলত রোগীর আয়ু কমিয়ে আনে তার কোনরকম গ্রোথ হতে দেয় না। কার্যত যে বয়সে অস্মিকার হাঁটাচলা উঠে বসা, আদো আদো কথা বলতে পারার কথা সে তার কোনটাই পারে না। ভিডিওটিতে তার মা-বাবা ডাক্তারের (Doctor) নাম সহ প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে সমস্তটা ব্যাখ্যা করেন এবং বলেন অস্বিকার ১৬ মাস বয়স পর্যন্ত তাদের হাতে সময়। এই দুরারোগ্য রোগের একমাত্র পথ্য হল একটি ইনজেকশন যার দাম ১৬ কোটি । সেখানে তারা সবার কাছে করজোড়ে আবেদন করেন কিছু সাহায্যের জন্য।

এরপর বহু সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার(influencer) এবং টলি তারকাদের অস্মিতার বাড়িতে গিয়ে ভিডিও করে আবেদন করতে দেখা যায় তাদের মধ্যে কেউ কেউ কিছু অর্থ সাহায্য করেছে কমেন্ট বক্সে প্রচুর লোক যৎ সামান্য হলেও অর্থ সাহায্য করেছে। বাংলা জুড়ে অনেক ছোটখাটো ক্যাম্পেন করে অস্মিকার উদ্দেশ্যে ফান্ডিং এখনো হয়ে চলেছে।

image 8

এই বিষয়ে প্রায়শই শোনা যায় বড় বড় তারকার নাম যারা অস্মিকাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন। আবার এও শোনা যায় কেউ কেউ পাশে থাকার কথা বলেও পাশে এসে দাঁড়াননি। এ কথা অবশ্য অস্মিকার মা বাবার বলা।

সাম্প্রতিক একটি ভিডিওতে অস্মিকার বাবা বলেন ইতিমধ্যে তাদের মেয়ের চিকিৎসার জন্য ৬ কটি ৭৫ লক্ষ টাকা যোগাড় হয়েছে। ১০ কোটি টাকা এখনো প্রয়োজন। প্রায় সাড়ে চার লক্ষ মানুষ অস্মিকার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। হাতের আর মাত্র ২ মাস সময়। যত তাড়াতাড়ি এই টাকা জোগাড় করা সম্ভব হবে তত তাড়াতাড়ি অস্মিকাকে সুস্থ করা যাবে।

এরই মধ্যে সমাজ মাধ্যমে টলিউড অনলাইন নামক একটি বিনোদনমূলক (Entertainment) অ্যাকাউন্ট থেকে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে জগদ্ধাত্রী (Jagadhari) ওরফে অঙ্কিতা মল্লিক (Ankita Mallick) হাত বাড়িয়েছেন অস্মিকার দিকে। ভিডিওটিতে অস্মিকার তার মায়ের কোলে এবং জগদ্ধাত্রী তার পাশে বসে রয়েছে। অঙ্কিতার এমন কাজ আপামর নেটিজেন সাধুবাদ জানিয়েছে।

Piya Chanda

                 

You cannot copy content of this page