জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

রুবেল-শ্বেতার রিসেপশনে নজর কাড়ল ‘বর্ষা-পিকলু’র মিষ্টি রসায়ন! সিরিয়ালের প্রেম নাকি বাস্তবে গড়িয়েছে, গুঞ্জন ভক্তদের মধ্যে

টলিউড (tollywood) অভিনেতা রুবেল দাস(Rubel Das) ও অভিনেত্রী শ্বেতা ভট্টাচার্যের (sweta Bhattacharya) জমজমাট বউভাতের অনুষ্ঠানে দেখা মিলল এক বিশেষ রসায়নের। বারাসতে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিল তাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং টলিউডের অনেক পরিচিত মুখ। বিয়ের মতোই রিসেপশনের ছবিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তবে অনুষ্ঠানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ হয়ে উঠেছিল ধারাবাহিক ‘নিম ফুলের মধু’-র বর্ষা ও পিকলুর একান্ত মুহূর্ত।

রিসেপশনে বর্ষা চরিত্রে অভিনয় করা শৈলী ভট্টাচার্য এবং পিকলু চরিত্রে ঋষভ চক্রবর্তীকে একসঙ্গে আড্ডা দিতে ও খেতে দেখা যায়। তাদের খুনসুটির মুহূর্ত অতিথিদের নজর কাড়ে। রিসেপশনের মধ্যে এক কোণে চুপি চুপি পকোড়া খেতে দেখা যায় এই জুটিকে। এমন সময় এক অতিথি মজা করে জিজ্ঞেস করেন, “এই এখানেও দুজন একসঙ্গে?” উত্তরে শৈলী হাসতে হাসতে বলেন, “সব সময়।” আর ঋষভ সঙ্গে সঙ্গে যোগ করেন, “দেখা হয় না তো কী হয়েছে, আমরা সব সময় একসঙ্গে।”

জি বাংলা, বাংলা ধারাবাহিক, নিম ফুলের মধু, রিয়ালিটি শো, দিদি নম্বর ১, শৈলী ভট্টাচার্য, Zee Bangla, Bengali Serial, Neem phooler Madhu, Reality show, Didi No 1, Shaili Bhattacharya

‘নিম ফুলের মধু’ ধারাবাহিকের বর্ষা ও পিকলুর প্রেমের গল্প দর্শকদের মধ্যে চর্চার বিষয় ছিল। সিরিয়ালে তাদের রসায়ন, বিয়ের বাধা ও প্রেমের কাহিনী যেমন জনপ্রিয় হয়েছে, তেমনই বাস্তবেও তাদের সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। রিসেপশনের এই মুহূর্তগুলো সেই জল্পনাকে আরও উস্কে দিয়েছে।

শৈলী ও ঋষভের এই রসায়ন ছাড়াও রিসেপশনে জমায়েত হয়েছিল ধারাবাহিকের পুরো টিম। উপস্থিত ছিলেন রণজয় বিষ্ণু, মিশমি দাস এবং অদিতি চট্টোপাধ্যায়ের মতো তারকারা। একসঙ্গে তাদের আড্ডা এবং মজার মুহূর্তও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসিত হয়েছে।

তবে বর্ষা ও পিকলুর রিসেপশনের এই মুহূর্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই দর্শকদের প্রশ্ন, ধারাবাহিকের প্রেম কি এবার বাস্তবে রূপ নিচ্ছে? যদিও এই নিয়ে শৈলী বা ঋষভ কেউই কোনো মন্তব্য করেননি। কিন্তু তাদের একসঙ্গে দেখা যাওয়ার মুহূর্ত ভক্তদের মনে নতুন কৌতূহল তৈরি করেছে।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।