জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

ঘুরতে গিয়ে চরম রোম্যান্স করছেন ‘মিঠাই’ নায়িকা! প্রিয়জনের ঠোঁটে ঠোঁট রেখে গরম করলেন হাওয়া! ছবি দেখে সবাই হাঁ

সদ্য বাংলায় মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি হল ‘ব্যোমকেশ ও দুর্গরহস্য (Byomkesh O Durgo Rahasya)।’ এই ছবিতে একসঙ্গে ধরা দিয়েছেন দেব-রুক্মিণী জুটি।দেব এন্টারটেনমেন্ট ভেঞ্চার্স প্রযোজিত এবং বিরসা দাশগুপ্ত (Birsa Dasgupta) পরিচালিত এই সিনেমায় ব্যোমকেশের চরিত্রে ধরা দিয়েছেন দেব (Dev) এবং তার স্ত্রী সত্যবতীর চরিত্রে ধরা দিয়েছেন অভিনেত্রী রুক্মিণী মৈত্র (Rukmini Maitra)। দেবকে ব্যোমকেশ বানানোর তীব্র সাহস দেখিয়েছেন বিরসা।

এই ছবি সফল এমনটা বলা যাবেনা। মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুটেছে এই সিনেমাকে ঘিরে। কিন্তু সিনেমা তো সিনেমাই। একটি সিনেমাকে ঘিরে কত শত মানুষের চিন্তা-ভাবনা, পরিশ্রম জড়িয়ে থাকে। ছবি মুক্তির পরই একটু হাওয়া বদলের জন্য বিরসা দাশগুপ্ত ও তার স্ত্রী বিদীপ্তা চক্রবর্তী পাড়ি জমিয়েছেন পাহাড়ে। আসলে সারা বছর একজন অভিনয় আর একজন‌ পরিচালনা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। আর তাই ছুটি পেলেই হাতে হাত রেখে বেরিয়ে পড়েন।

আর পাহাড়ের রোম্যান্টিক আবহে নিজের স্ত্রীর প্রতি একটু বেশি ভালোবাসা এসেছিল অভিনেত্রীর। আর তাই তো ঘোরার ফাঁকে স্ত্রী বিদীপ্তাকে জড়িয়ে এক আদুরে ছবি পোস্ট করেন পরিচালক। বিদীপ্তাকে আদরে ভরানো সেই ছবি সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে বিরসা লেখেন, “ও যে মানে না মানা।”

উল্লেখ্য, এই ছবিতে বিরসা ও বিদীপ্তাকে পাহাড়ি মেঘ গায়ে মেখে একে অপরকে চু’ম্বন করতে দেখা গেছে। বলাই বাহুল্য এই ছবি দেখে অনেকেই যুগলকে কটাক্ষ করেছেন। কেউ লিখেছেন, ‘এ কি যাদবপুর নাকি?’ কেউ আবার লিখেছেন, ‘সামাজিক মাধ্যমে এসব ছবি কেউ দেয়!’ একজন লিখেছেন, ‘তারকারা মাঝে মাঝে ভুলে যান যে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁরা কী পোস্ট করছেন। তবে অনেকেই আবার তাদের ভালোবাসার মুহূর্ত দেখে তাদেরকে নিজেদের ভালোবাসা উজাড় করে দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, মিঠাই ধারাবাহিকে সিদ্ধার্থর বাবা সমরেশ মোদকের দ্বিতীয় স্ত্রী অনুরাধার ভূমিকায় অভিনয় করছিলেন। এরপর তুঁতে ধারাবাহিকে অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে। উল্লেখ্য, বিদীপ্তা বিরসার থেকে বেশ অনেকটাই বড়। ৫০ পার করেছেন বিদীপ্তা আর বছর ৪৪ বয়স বিরসার। চৈতালী দাশগুপ্তর সঙ্গে দারুণ বন্ধুত্ব ছিল বিদীপ্তার। আর পরে সেই বন্ধুর ছেলেকেই বিয়ে করেন ডিভোর্সী অভিনেত্রী। বন্ধু হয়ে যায় শাশুড়ি। বিদীপ্তা ও তার আগের পক্ষের মেয়ে মেঘলাকে দুই হাত আপন করে নিয়েছিল বিরসা ও তার পরিবার।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।