জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

নাটক করছে শালিনী, সন্দেহের পর এবার হাতে মোক্ষম প্রমাণ পেলো ফুলকি! কি নাচছে শালিনীর কপালে?

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ফুলকি (Phulki)। শুরুর থেকেই ধারাবাহিকটি মন জয় করে নিয়েছে দর্শকদের। তবে যত দিন এগিয়েছে ততই বেড়েছে ফুলকির জনপ্রিয়তা। পর্দায় অভিনেতা অভিষেক বসু এবং দিব্যানি মন্ডলের রসায়ন মন কেড়েছে দর্শকদের।

ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে (Phulki) দেখা যাচ্ছে অংশু এসে একটি ভিডিও দেখাতে শুরু করে ফুলকিকে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে ঘরে মধ্যে পুতুল নিয়ে খেলা করতে করতে শালিনী বলছে রোহিত বলেছে তাকে বিয়ে করবে। কথাটা শুনেই চমকে যায় রোহিত ফুলকি। রোহিত প্রেস কনফারেন্সের জন্য রাজি হয়ে যায়। কথাটা শুনেই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে জেঠুমণির। এই কথাটা শুনে রুদ্র মনে উচ্ছ্বাস যেন আর বাধ মানছে না।

ধারাবাহিকের আগামী পর্বে দেখা যাচ্ছে, শালিনীর ঘরের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎই থমকে যায় ফুলকি। সে দেখে শালিনী আয়নার সামনে দাড়িয়ে একা একা মেকআপ করছে। যে মানুষ একা খেতে পারেনা সে একা মেকআপ করেছে! ফুলকিও বুঝতে পারে শালিনী আসলে সবটাই নাটক করছে। শালিনী ফুলকিকে দেখে আবারও অ্যাক্টিং করা শুরু করে।

উল্লেখ্য, এই ঘটনায় রুদ্র বলে যে হয়তো শালিনী আসতে আসতে সুস্থ হয়েছে। রুদ্র ভাবতে থাকে ফুলকি চোখে ফাঁকি দেওয়া যায় না। ফুলকি অনেক বেশি জেনে গেছে। ফুলকি ভাবতে থাকে জামাইবাবু কেন কেসটা ধামাচাপা দিতে চাইছে। ফুলকি অংশুমানকে বলতে থাকে যে সে ভেবেই পাচ্ছেন না যে কিভাবে এই বিপদের মধ্যে থেকে বেরোবে। অংশুমান রোহিতের সিদ্ধান্তের কথা বলতে থাকল। প্রেসকে ডেকে রোহিত যে বলবে এটা কি ঠিক, ফুলকি বলে পরিস্থিতি জটিল হয়ে গেছে এখন কিছু করার নেই।

আরও পড়ুন: শুনশান টলিপাড়া! আর কতদিন তাজা এপিসোড দেখতে পারবেন দর্শকরা?

ফুলকি স্টোরে যাওয়ার মুহূর্তে দেখা হয় এক জেঠুর সাথে যে নিজের বাড়ির ঠিকানা ভুলে গেছে, তার পকেটে ফোন নাম্বার থেকে ফোন করে তার মেয়ের কাছে এবং জেঠুকে নিয়ে যায়। মেয়েটিকে দেখে ফুলকির মনে পড়ে এই মেয়েটির অফিসে শালিনী কথা বলতে গিয়েছিল বেশ কয়েকবার। তাই অংশুমান ও ফুলকি মিলে শালিনীর সম্বন্ধে জানতে তার অফিসে পৌঁছায়। ‌ ওই মহিলাকে প্রশ্ন করা হলেও তিনি ফুলকিকে শালিনীর ব্যাপারে কিছু বলবে কিনা তা জানতে হলে দেখতে হবে ধারাবাহিকটি (Phulki)। শালিনীর কোন নতুন ছক ফাঁস হতে চলেছে কিনা, তা দেখা যাবে আগামী পর্বে।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।