জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

‘একাধিক হিরোর সঙ্গে আমারও হয়েছে…না হলে মজা কী!’ জিতু-দিতিপ্রিয়ার চলমান দ্বন্দ্বে মানালি দে’র খোঁচা! অভিনেত্রীর বক্তব্যে নতুন করে বাড়ল জল্পনা! দিতিপ্রিয়াকে কি পরোক্ষ সমর্থন করলেন তিনি?

‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ ধারাবাহিকের নায়ক জিতু কমল এবং নায়িকা দিতিপ্রিয়ার মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব নিয়ে এই মুহূর্তে সকল মহলে চর্চা চলছে। কিছুদিন আগে জিতু হাসপাতালে ভর্তি থাকলেও ফিরে শুটিং শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে সমস্যার পুনরায় সূত্রপাত হয়। প্রযোজক সংস্থা মিটিং করলেও দ্বন্দ্ব মেটেনি। যদিও জিতু দর্শকদের কথা মাথায় রেখে ধারাবাহিকে ফিরে এসেছিলেন।

এতে ভক্তরা খুশি হয়েছিলেন, তবে শোনা যায় দিতিপ্রিয়ার নাকি জিতুর বিরুদ্ধে নতুন লিখিত অভিযোগ জমা হয়েছে। ধারাবাহিকের মধ্যে এই ধরনের সমস্যা স্বাভাবিক, তবে বড় আকারে পৌঁছালে তা চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এই পরিস্থিতিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে অভিনেত্রী মানালি দে-এর একটি ভিডিও।

Jeetu Kamal, Ditipriya Roy, Chirodini Tumi Je Amar, Zee Bangla, Arjo Aparna, Jeetu Ditipriya Controversy, Jeetu Social Media Post, Indicative Post, Audience Reaction, Bengali Television, Bengali Serial, Shooting Issues, SVF Production, Serial Update, জিতু কমল, দিতিপ্রিয়া রায়, চিরদিনই তুমি যে আমার, জি বাংলা, আর্য অপর্ণা, জিতু দিতিপ্রিয়া বিতর্ক, জিতুর সমাজ মাধ্যম পোস্ট, পোস্ট ঘিরে জল্পনা, দর্শক প্রতিক্রিয়া, বাংলা টেলিভিশন, বাংলা সিরিয়াল, এসভিএফ প্রোডাকশন, শুটিং টানাপোড়েন, সিরিয়াল খবর

ভিডিওতে মানালি বলেন, ‘হিরোদের সঙ্গে ঝগড়া না হলে মজা কি। আমার তো একাধিক হিরোদের সঙ্গে কাজ করতে করতে ঝগড়া হয়েছে। এটি কখনও খারাপ পর্যায়ে পৌঁছায় না, তবে কিছুটা সমস্যাও হয়। ইন্দ্রাশিষ ও নাইজেলের সঙ্গে শুটিং করতে করতে টুকটাক ঝগড়া লেগে থাকে।’ তবে মানালি বিশেষ করে একটি অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে আর আগ্রহী নন।

তিনি বলেন, ‘আমি চাই না ওর সঙ্গে আর কাজ করতে। সমস্যা অনেক বড় হয়ে গিয়েছিল। তবে যদি ভবিষ্যতে আবার একই প্রজেক্টে ওর সঙ্গে কাজ করতে হয়, আমি চাইবো না একসাথে কাজ হোক।’ মানালি ইতিমধ্যেই ‘কার কাছে কই মনের কথা’ এবং ‘দুগ্গামণি ও বাঘমামা’ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন এবং এখন নতুন কাজের খোঁজে রয়েছেন।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।