Bangla Serial

Adrit Roy: মিঠাইয়ের পর সুযোগ পেল উচ্ছে বাবু! বড় পর্দায় ফিরছে আদৃত! সঙ্গে নেই মিঠাই

মাঝে কেটে গিয়েছে প্রায় বছর তিনেক। ২০২১ সাল থেকেই ‘মিঠাই’ (Mithai) ধারাবাহিকটি (Bengali Mega Serial) দর্শক মহলে হিট। এই সিরিয়ালই তাঁকে নিয়ে গিয়েছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তখন থেকে বড় পর্দা থেকে দূরে ছিলেন উচ্ছেবাবু ওরফে আদৃত রায় (Adrit Roy)। কিন্তু জানেন কি? আদৃতের অভিনয় জগতে পদার্পণ ‘মিঠাই’ করার অনেক আগেই?

২০১৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল আদৃতের প্রথম ছবি ‘নূর জাহান’। পরে ‘প্রেম আমার ২’ ছবিতেও আদৃত অভিনয় করেছিলেন মুখ্য চরিত্রে। তবে এখনও অবধি বড় পর্দায় নায়কখোচিত ইমেজ অধরা তাঁর। তাই বড় পর্দা ছেড়ে যখন ছোট পর্দায় নাম লেখালেন সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন অভিনেতা। যাবতীয় কটাক্ষের উত্তর দিয়েছিল তাঁর অভিনীত সিদ্ধার্থ চরিত্রটি। তবে এবার নায়কের অনুরাগীদের জন্য সুখবর। ফের বড় পর্দায় ফিরতে চলেছেন অভিনেতা আদৃত রায়।

সিরিয়ালে অভিনয় করার পূর্বে, ‘পাসওয়ার্ড’ এবং ‘পরিণীতা’র মতো ছবিতেও আদৃতকে দেখা গিয়েছিল। ঘনিষ্ঠ সূত্রের খবর, বড়পর্দায় প্রত্যাবর্তনের জন্য আদৃত মূল ধারার বাণিজ্যিক ছবি বেছে নিয়েছেন। ছবির নাম ‘পাগল প্রেমী’। প্রযোজনায় এসভিএফ। নাম শুনেই বোঝা যায় এটি বাণিজ্যিক প্রেমের ছবি হতে চলেছে। আদৃতের বিপরীতে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করবেন নতুন মুখ মুনমুন। আদৃতের হাত ধরেই অভিনয় জগতে অভিষেক ঘটতে চলেছে মুনমুনে। ইতিপূর্বে, কয়েকটি বিজ্ঞাপনে মুখ দেখা গিয়েছিল মুনমুনের।

উল্লেখ্য,’মিঠাই’ ধারাবাহিকে আদৃতের বিপরীতে নায়িকা ছিলেন সৌমীতৃষা কুন্ডু। তিনিও পা বাড়িয়েছেন রুপোলী পর্দায়। ইন্ডাস্ট্রির এক নম্বর নায়ক দেবের হাত ধরে টলিউডে পা রাখবেন সৌমীতৃষা কুণ্ড। দেব এন্টারটেইনমেন্ট ভেঞ্চার্সের ছবি ‘প্রধান’ ছবিতে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে। সম্ভবত, ২২শে ডিসেম্বর মুক্তি পাবে এই সিনেমা। তবে শুধু ‘প্রধান’ নয়, ইতিমধ্যেই নায়িকার হাতে রয়েছে একাধিক ছবির কাজ।

আরও পড়ুনঃ ২রা ও ৩রা ডিসেম্বরের মধ্যে বন্ধের মুখে জনপ্রিয় দুই সিরিয়াল! নাম জানলে কাঁদবেন

সূত্রের খবর বলছে, ইতিমধ্যেই নায়িকার ঝুলিতে আরেকটি নতুন ছবি। এখনই বিশদে কিছু ফাঁস করতে চান না অভিনেত্রী। শুধু জানান, এই মুহূর্তে ছোট পর্দায় কাজ করতে দেখা যাবে না তাঁকে। নানান চরিত্রে অভিনয় করে নিজেকে ভেঙ্গে নিতে চান অভিনেত্রী। সৌমিতৃষার ইচ্ছে দর্শক যেন তাঁকে নতুন ভাবে চেনে।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।