Mithijhora Today’s Episode: জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠিঝোরা (Mithijhora)। নতুন নতুন চমকে জমে উঠেছে ধারাবাহিকের কাহিনী। তিন বোনের এই কাহিনী ভী’ষ’ণ উপ’ভো’গ করছেন দর্শকরা। বা’বার মৃ’ত্যু’র পর সংসারের সমস্ত দা’য়ভা’র নিজের কাঁ”ধে তু’লে নেয় বড়দিদি রাই। নিজের সুখের সংসারের স্ব’প্ন ছে’ড়ে দি’য়ে নিজের ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে নিজের ছোট বোন নীলুর বি’য়ে দি’য়ে দেয় সে। যদিও পরে এই নীলুর কাছেই রাই হয়ে ওঠে চ’ক্ষু’শূ’ল।
তবে ভালো মানুষের দিক থেকে বেশি দিন চোখ বন্ধ রাখতে পারেন না স্বয়ং ঈশ্বরও। তিনি রাইয়ের কঠিন জীবনেও তিনি এনে দিয়েছেন নতুন বসন্ত। রাইয়ের সরলতা, স্পষ্ট বক্তার চরিত্র, ভালো মানসিকতা মন ছুঁয়ে যায় অনির্বাণের। রাইকে মন দিয়ে ফেলে সে। কিন্তু ভালোবাসার রাস্তা সহজ নয়। রাইকে নিজের মনের কথা বলার জন্যই অনির্বাণ ডেকে পাঠায় তার বাড়িতে। কিন্তু নীলু আসার কারণে অনির্বাণের বাড়িতে যেতে পারেনি রাই। সেই কারণেই রাইয়ের ওপর অভিমান করে বসে অনির্বাণ।
মিঠিঝোরা আজকের পর্ব ৩০ এপ্রিল (Mithijhora Today’s Episode 30 April):
রাই অফিসে এসেই জানতে পারে অফিসে এসেছে সুদীপ্ত। তবে সুদীপ্তর হা’ব’ভা’ব একটুও সু’বি’ধা’র ঠে’কে’নি রাইয়ের। তার সে বারবার চেষ্টা করতে থাকে সুদীপ্তকে এ’ড়ি’য়ে চলার। যদিও সুদীপ্তর মা’থা’য় ঘুরতে থাকে কু’বু’দ্ধি। সে ভে”বে নেয় অনির্বাণকে কিছুতেই এই কোম্পানির বস হয়ে থাকতে দেবে না সে। যে করেই হোক অনির্বাণকে বরবাদ করবে ও।
রাইয়ের প্রতি সুদীপ্তর প্রথমে আকর্ষণ থাকলেও সে বুঝে যায় রাইকে কিছুতেই এইভাবে নিজের আয়ত্বে আনতে পারবে না সে। তাই সে ঠিক করে এক ঢিলে দুই পাখি মারার। হঠাৎ অফিসে থেকে সকলেই বেরিয়ে যায় সুদীপ্ত। প’রি’ক’ল্পনা অনুযায়ী রাইকে ফোন করে সে বলে তার অফিসের বাদামি রঙের ফাইলটা দিয়ে যেতে। সুদীপ্তর চা’লা’কি না ধরতে পেরে রাইও ব’সের কথা অনুযায়ী ফাইলটা বের করে দিয়ে আসে সুদীপ্তকে। কিন্তু তার পরের দিনই পু’লি’শ’কে নিয়ে অ’ফি’সে চলে আসে সুদীপ্ত।
সে অফিসারদের গতকালের সিসিটিভির ফু’টেজ দে’খি’য়ে বলে রাই তার কেবিন থেকে ফাইল নে’ওয়ার সময় তাদের কোম্পানির ট্যা’ক্সের টা’কা চু’রি করেছে। যদিও সুদীপ্তর একটা ক’থায় মন থেকে মে’নে নিতে পারেনি অনির্বাণ। কিন্তু কোন প্রমাণ না থাকার কারণে সব’টাই চু’প’চা’প শুনে নেয় সে। একজন ম’হি’লা ক’ন’স্টে’বল এসে ধরে নিয়ে যায় রাইকে। রাই বারবার অনির্বাণকে বলতে থাকে এই চু’রি করেনি কিন্তু অনির্বাণ তাঁকে কোন উত্তরই দিতে পারেনি। তাহলে কি রাইকে পু’লি’শের হা’তেই তু’লে দেবে অনির্বাণ? আপনাদের কি মনে হয়?