স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় টেলি সিরিয়াল (Tele Serial) ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ (Anurager Chhowa)। সূর্য-দীপার ভালোবাসার গল্প নিয়ে সিরিয়ালের গল্প। সুদীপার সম্পর্ক বরাবর সিরিয়ালপ্রেমী মহলে ‘টক অফ দ্য টাউন’। যদিও এই মুহূর্তে সিরিয়ালের গল্পে দেখা নেই নায়কের। ইরাকে নিয়ে সে এখন শহর থেকে দূরে।
অপরদিকে, দীপাও অর্জুনের সঙ্গে মিথ্যে বিয়ের নাটক চালিয়ে চলেছে। যদিও, একসঙ্গে থাকার দরুন দীপা আর অর্জুনের দুষ্ট- মিষ্টি খুনসুটির সাক্ষী থাকছে দর্শক মহল। এতদিন দীপার সময়ে অসময়ে পাশে থাকত অর্জুন। এখনও দীপাও অর্জুনের পাশে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। সিরিয়ালের গল্পে এই মুহূর্তে চলছে টান টান উত্তেজনা।
পৃথা ম্যাম অর্জুনকে নিজের আসল সত্যিটা বলে ফেলেছে। অর্জুন এখন জানে পৃথা তার জন্মদাত্রী মা। যে মা ছোটবেলায় তাকে ও তার দাদাকে ও তার ছোট বোনকে একা ফেলে চেলে গিয়েছিল, সেই নির্মম মা পৃথা। তবে সে যতই অর্জুনের জীবনে ফিরে আসতে চায়, ততই দূরে সরে অর্জুন। তার স্পষ্ট কথা জন্ম দিলেই বাবা-মা হওয়া যায় না।
পৃথাদেবী চলে যায়। তবে খোকার কাছে অভিমান উগরে দেয় অর্জুন। এতদিন ধরে কেন সে সত্যিটা লুকিয়ে ছিল? খোকা বলে, ওই মহিলার কোনো অন্ধকার ছায়া অর্জুনের জীবনে থাকুক চায়নি খোকা তাই একপ্রকার অর্জুনের জীবনের কষ্টের বোঝা না সত্যিটা লুকিয়ে যায় অর্জনের থেকে।
Table of Contents
আরও পড়ুন: স্কন্ধমাতার চরিত্রে রাইয়ের বৌদি! “দুর্বলতাই কি হয় উঠবে অষ্টমীর শক্তি?” নতুন প্রোমো দেখে মহা উৎসাহী দর্শকরা
এদিকে, মন মরা হয়ে আছে তিস্তা। একটা ভুলের মাশুল গোটা জীবন ধরে সে দিয়ে চলবে। এই ভেবে দীপার বুকে মুখ গুঁজে কাঁদতে থাকে তিস্তা। অর্জুনের বাড়িতে পরিস্থিতি খানিক স্বাভাবিক হলে আচমকা ফের বেল বাজে। দীপা দরজা খুলে দেখে দুজন পুলিশ অফিসার। তারা এসে বলে তিস্তা চক্রবর্তীর স্বামী ভিক্টর জেলে আত্মহত্যা করেছে।