Bangla Serial

Icche Putul Actress: ডিভোর্স দেবে আর? নীলের মাথা ঘুরিয়ে দিতে চরম ছোট পোশাক পরল মেঘ! আসছে টুইস্ট

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিকগুলোর মধ্যে একটি হল ‘ইচ্ছে পুতুল’ (Icche Putul)। ধারাবাহিকটি টিআরপিতে খুব ভালো স্কোর না করলেও গল্পটি বেশ পছন্দ দর্শকদের। আমরা প্রথমদিন থেকে দেখে এসেছি, মেঘ (Megh) তার দিদি ময়ূরীকে (Mayuri) রক্ত দিয়ে সুস্থ রেখেছে। এদিকে ময়ূরী তার সংসার ভাঙতে উঠেপড়ে লেগেছে। মেঘের স্বামী নীলকে (Neel) বিয়ে করবে বলে একের পর এক ছক কষেছে।

ময়ূরীর কথায় নীলও বারংবার মেঘকে ভুল বুঝেছে। এমনকি ময়ূরী শ্বশুরবাড়ির সকলের সামনে মেঘকে দুশ্চরিত্রা প্রমান করেছে। নীলও মেঘকে অপমান করে। তাই মেঘ ঠিক করেছে, সে আবার নতুনভাবে নিজের জীবন শুরু করবে। নীলকে ডিভোর্স দিতে চলেছে মেঘ। অন্যদিকে ময়ূরীর কথায় বিশ্বাস করে নীলও মেঘকে ডিভোর্স দেবে বলে ঠিক করেছে।

দেখা যাচ্ছে, ময়ূরীর কথায় বিশ্বাস করে গিনি রূপকে বিয়ে করে পস্তাচ্ছে। যদিও এখনও গিনি কাউকেই রূপের আসল চেহারার কথা বলেনি। মেঘ গিনিকে বারংবার এই বিয়ে করতে বারণ করে। মেঘ জানত রূপ একটা খারাপ ছেলে, সে গিনিকে ভালোবাসে না। কিন্তু ময়ূরী মেঘকেই ভুল প্রমাণিত করে। তবে ধীরে ধীরে নীলের সামনে ময়ূরীর আসল মুখোশ খুলে যাবে, এটা স্পষ্ট।

নীল এখনও মনে মনে মেঘকেই ভালোবাসে। কিন্তু মেঘের উপর রাগ করে ময়ূরীকে বিয়ে করবে বলে ঠিক করেছে নীল। এদিকে মেঘের জীবনে মেঘের নতুন বন্ধুর এন্ট্রি হয়েছে, যার নাম জিষ্ণু। মেঘ ধীরে ধীরে তাকে খুব ভালো বন্ধু মনে করতে লেগেছে। মেঘ নিজের মনের কথা জিষ্ণুকে শেয়ার করে। তবে মেঘ আর চায় না নীলের কাছে গিয়ে আবার নিজের জীবনকে খারাপের দিকে ঠেলে দিতে।

দেখা গেল শুধু মনের বদল নয় মেঘ নিজেকে আপাদমস্তক পাল্টে ফেলেছে। ওয়েস্টার্ন ড্রেসে মেঘ নিজেকে মর্ডান করে তুলেছে। সম্প্রতি মেঘের একটি লুক ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, মেঘ একটি কালো ফ্রক পড়ে রয়েছে। নীলকে তার ভুল বোঝাতে এবার কি মেঘ নতুন কোনও পথ অবলম্বন করতে চলেছে? আসলে এই লুক তার রিল লাইফের নয়, রিয়েল লাইফের। ধারাবাহিকের শান্ত-শিষ্ট মেঘ বাস্তবে খুবই চার্মিং। সোশ্যাল মিডিয়ায় মেঘ ওরফে তিতিক্ষা দাসের (Titiksha Das) এরূপ নানান ছবি ঘোরাঘুরি করে। এটিও তারমধ্যেই একটি।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Titiksha Das (@titikshadas_)

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।