জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Anurager Chhowa: ছদ্মবেশে পালানোর আগেই মিশকাকে ধরে ফেলল দীপা! দোষ স্বীকার করল মিশকা! পুলিশ করল গ্রেফতার

স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় একটি ধারাবাহিক হল ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ (Anurager Chhowa)। ধারাবাহিক বহু বছর পর সূর্য (Surjo)দীপার (Deepa) মিল হয়েছে। দীর্ঘ সময় পর সূর্য ও দীপার মিল হতে দেখে দর্শকরাও খুব খুশি হয়। তবে সেই খুশি বেশিদিনের হয় না। মিশকা (Mishka) সূর্য ও দীপাকে আলাদা করতে আবারও নতুন পরিকল্পনা করে। মিশকা এবার সূর্যের স্পার্ম কাজে লাগিয়ে অবৈধ ভাবে প্রেগনেন্ট হয়।

দীপা ফিরে আসায় সূর্য একটি পার্টির আয়োজন করে। আর সেখানেই মিডিয়ার সামনে মিশকা দাবি করে, সূর্যের সন্তান তার পেটে। সে প্রেগনেন্সির রিপোর্ট দেখায়। সূর্য বিশ্বাস করে না সেই সন্তান সূর্যের। আর তাই মিশকা সূর্যকে ডিএনএ টেস্ট করানোর জন্য জোর করে। মিশকার কনফিডেন্স দেখে দীপা বুঝতে পারে মিশকা কোনও বড় ফন্দি এঁটেছে।

দীপা যদিও সূর্যের সাথ ছাড়ে না। দীপা প্রমান খুঁজতে লাগে মিশকার বিরুদ্ধে। এরমধ্যেই ঘটে যায় আরও এক বড় বিপদ। সূর্য রেগে গিয়ে মিশকার বাড়ি যায়, মিশকার মুখ থেকে সব সত্যি জানতে চায়। মিশকা তাকে কিছু না বললে সূর্য নিজেকে গুলি করবে বলে বন্দুক বের করে। আর তাই দেখে মিশকা সূর্যকে আটকাতে যায়। ধস্তাধস্তিতে গুলি চলে ও মিশকা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এরপরই সূর্যকে ধরে নিয়ে যেতে পুলিশ আসে।

মিশকাকে খুন ও তার বডি লুকিয়ে ফেলার জন্য সূর্য গ্রেফতার করা হয়। দীপা জানে, সূর্য নির্দোষ। মিশকার বডি নেই শুনে দীপা বুঝে যায়, এটাও মিশকার কোনও নতুন চাল। এদিকে রত্না এসে বলে সে শুনেছে গুলির আওয়াজ। লাবণ্যের ছেলের এরূপ অবস্থা দেখে থানায় গিয়ে নিজের উপর দোষ চাপায়। লাবণ্য বলে যে সে খুন করেছে মিশকাকে।

আরও পড়ুনঃ নিজের জন্য সৃজন-পর্ণার ডিভোর্সের কথা শুনে বাড়ির জিনিস ভাঙচুর করল চয়ন! চলে গেল দত্ত বাড়ি ছেড়ে

এমনসময় থানার পাশেই এক ভিখারিকে দেখে দীপার সন্দেহ হয়। দীপা ভিখারির নখ ও সেন্টের গন্ধ পেয়ে বুঝে যায় সে মিশকা। পুলিশকে সে কথা জানা গিয়ে সেই ভিখারি সেখান থেকে চলে যায়। পরে জয় তাকে হাতেনাতে ধরে। পুলিশের ভয়ে মিশকা সব সত্যি স্বীকার করে নেয়। তবে কি এভাবেই দীপা ও জয় মিলে ছদ্মবেশী মিশকাকে ধরে ফেলবে? আসছে ধামাকাদার পর্ব।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Star Jalsha (@starjalsha)

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।