Bangla Serial

Adrit Roy: ঘুরতে গিয়েও মন বসছে না উচ্ছে বাবুর, সারাক্ষণ ফোনে কথা! ‘ফোনে কি বৌদি?’ ছবি ভাইরাল হতেই প্রশ্ন ফ্যানদের

ঘুরতে গিয়েছেন আদৃত রায়। পাহাড়ের সেই মনোরম পরিবেশ থেকে ছবি শেয়ার করেছেন আদৃত। তবে কোথায় তাঁর প্রিয় বান্ধবী কৌশম্বী? ছবি দেখার সাথে সাথেই খোঁজ করছেন নেটিজেন। তারপরই মনে পরে গেল, কৌশম্বী তো ব্যস্ত এখন ফুলকি’র শুটিং-এ। তাই এখন একাই রিলেক্স হতে গিয়েছেন আদৃত। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৯ই জুন ইতি টেনেছে ‘মিঠাই’। জি বাংলার এক জনপ্রিয় ধারাবাহিক ছিল ‘মিঠাই’।

প্রায় তিন বছর ছুঁতে চলেছিল সেই ধারাবাহিক, শেষদিন পর্যন্ত টেলিভিশনের পর্দায় রমরমিয়ে চলেছে এই সিরিয়াল। আর এই এতদিনের পথ চলার মাঝে একের পর এক নিত্যনতুন ট্যুইস্ট এসেছে গল্পে। ধারাবাহিকের হাত ধরে শুধু মিঠাই এবং সিড নয়, পরিচিতি পেয়েছেন প্রতিটি পার্শ্বচরিত্রগুলোও। যারা এই তিন বছর মিঠাই-এর সাথে ওতোপ্রোতোভাবে যুক্ত ছিলেন। নায়ক সিড প্রথম থেকেই বাঙালি নারীদের বং ক্রাশ।

কেউ কেউ তো ভগবানও মনে করেন আদৃতকে। শুধুই যে বং ক্রাশ তা নয়, সেরা বাবার অ্যাওয়ার্ডও তাঁর ঝুলিতেই আসতে চলেছে। ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকে নায়ক হিসেবে জনপ্রিয় অভিনেতা আদৃত রায়। মিঠাই’এর শেষ শুটিং-এর দিনে দর্শকরা ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন আদৃতকে। মিঠাই’ শেষে কিছুজন বিশ্রাম নিচ্ছেন আবার কিছুজন নতুন কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ঠিক সেরকমই আদৃত গেলেন পাহাড়ে ঘুরতে।

স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠেছিল সাথে কি আছেন কৌশাম্বী? তবে দুঃখের বিষয়, তিনি তো এখন নতুন ধারাবাহিকে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। নতুন ধারাবাহিক ‘ফুলকি’তে কৌশাম্বীর বিপরীতে থাকবেন আদৃত, এমনটা মনে করেছিলেন অনেকে। তবে পরে জানা যায় আদৃত নয় অন্য নায়ক থাকবেন। মিঠাই’ ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়েই এখন চর্চায় আদৃত-কৌশাম্বী! তাদের সম্পর্ক সম্বন্ধে আমরা সকলেই অবগত।

কৌশাম্বীর সঙ্গে যে তাঁর প্রেম চলছে সে কথাও কারোর অজানা নেই। টেলিপাড়ার তাদের প্রেমের ব্যাপারটা পুরোটাই ‘ওপেন সিক্রেট’। দিদিয়ার সঙ্গে উচ্ছেবাবুর অফস্ক্রিন বন্ডিং নজরে কাড়ে সব ভক্তদেরই। যদিও আদৃত, কৌশাম্বী চক্রবর্তীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কথা এখনও তেমনভাবে কিছু প্রকাশ্যে আনেননি। সম্প্রতি স্পট থেকেই আদৃত একটি ছবি শেয়ার করেছেন নিজ প্রফাইলে। আচমকা তোলা সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, আদৃত ব্যস্ত ফোনে কথা বলতে। তবে কি ফোনের ওপারে আছেন কৌশম্বী? প্রশ্ন করছেন নেটিজেনরা।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।