জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Neem Phuler Modhu: রুচির বাবা-মা আসবে দত্তবাড়ি! চয়নকে পর্ণা পরামর্শ দিলেও ক্যাচাল বাঁধাবে ঈশা! কালকের পর্ব ফাঁস

বর্তমানে বাংলা টেলিভিশনের (Bengali Television) দুনিয়ায় দর্শকদের অন্যতম পছন্দের ধারাবাহিকের নাম অবশ্যই নিম ফুলের মধু (Neem Phuler Madhu) । টিআরপিতে চলতি সপ্তাহে একটু পিছিয়ে পড়লেও কিন্তু ভীষণ রকম বাস্তবধর্মী এই ধারাবাহিকটি অল্প সময়ের মধ্যেই দর্শক মনে স্থায়ীভাবে জায়গা করে নিয়েছে। এই ধারাবাহিকে একেবারেই একঘেয়েমি নেই বরং নিত্যনতুন চমকে এই ধারাবাহিকটি দিল জিতে নিয়েছে দর্শকদের।

আর এই ধারাবাহিকের নায়িকা পর্ণা একেবারে দাবাং চরিত্র এবং ভীষণ রকম দাপুটে, প্রতিবাদী, সাহসী চরিত্র তার। এই ধারাবাহিকের নায়িকা অন্যায় করেন না, অন্যায় সহে না। পর্ণার চরিত্রে তিনি অসামান্য। ‌অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সে বদ্ধপরিকর। বিভিন্ন সময় সে নিজের বুদ্ধির জেরে নিজের সাহসের জেরে সে নিজের পরিবারকে বাঁচিয়েছে।

যদিও নিজের শ্বশুর বাড়ির জন্য প্রাণপাত করেও সে নিজের স্বামী-শাশুড়ির মন পায় না। তার শাশুড়ি অত্যন্ত কুচুটে। আর তার স্বামী সৃজন এক কথায় মেরুদণ্ডহীন একটি পুরুষ। একেবারে মায়ের আঁচল বাঁধা সে। পর্ণা ভালো করলেও সে কথায় কথায় ভুল বোঝে পর্ণাকে।
তবুও সৃজনকে ভালোবাসে পর্ণা। সব সময় তার পাশে থাকতে চায়।

আরো পড়ুন: বিয়ের আগেই রোজ হবু বরের ঘরে যাচ্ছে ময়ূরী! মর্ডান সমাজ কি এটাই শেখায়? ময়ূরীর বাড়বাড়ন্ত কি ঠিক?

যদিও‌ পর্ণার জীবনে এখন নতুন অশান্তি এসে উপস্থিত হয়েছে ঈশা। কোন‌ও এক সময়ে পর্ণার জন্য ঈশাকে কলেজ ছাড়তে হয়েছিল আর তাই এখন সে প্রতিশোধ নিতে ফিরে এসেছে। সৃজনের ম্যানেজার হয়েছে সে। কাজের থেকে বেশি সাংসারিক বিষয়ে মাথা ঘামিয়ে কুটনামি করে চলেছে সে।

পর্ণার দেওর চয়ন এবং পর্ণার বন্ধু রুচিরা একে অপরের প্রেমে পড়েছে। যদিও এই প্রেমের সম্পর্ককে দত্তবাড়ি মেনে নেবে কিনা তা জানা যাচ্ছে না। এই সময়েই পর্ণা চয়নকে বলে রুচিরার বাবা-মা ফিরে আসছে। আর সেই কারণেই এই কদিন তাদেরকে বাড়ির বাইরে দেখা করতে হবে। আড়াল থেকে এই কথা শুনে নেয় পর্ণার জা মৌমিতা। আর সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে সেই কথা লাগিয়ে দেয় ঈশাকে। এবার ঈশা এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কোন‌ও বড় সমস্যা তৈরি করতে চলেছে। পর্ণা কি পারবে সামাল দিতে?

 

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।