জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

শালিনীকে উচিত শিক্ষা দিল ফুলকি! এক ধমকে সিধে করে দিল! বুঝে গেল সব চাল ! কি রয়েছে শালিনীর কপালে?

টিআরপি তালিকায় সবসময় শীর্ষে থাকা ধারাবাহিক ‘ফুলকি’ (Phulki new episode) নতুন মোড়ে পৌঁছেছে। শালিনী বিপর্যয় কাটিয়ে বাড়ি ফিরেছে, কিন্তু তার স্মৃতি ফিরে আসেনি। রোহিতকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার কথা প্রকাশ্যে আসতেই, রোহিত ভেঙে পড়ে এবং জেঠিমণি হৈমন্তী তাকে কোণঠাসা করতে থাকে।

ফুলকি, রোহিতকে সমর্থন করে, শালিনীকে সুস্থ করার চেষ্টা করছে। আগামী পর্বে দেখা যাবে, রোহিত শান্ত থেকে জানায় যে সে বলেছিল ফুলকির (Phulki) সাথে ডিভোর্স হলে, তখন শালিনীকে বিয়ের কথা ভাববে এমন বলেছিল। ফুলকি বলে, “আমি বুঝতে পারছি না কেন স্যারকে দোষারোপ করা হচ্ছে। তিনি তো মেয়েটিকে সুস্থ করার চেষ্টা করছেন।” হৈমন্তী অপমান করতে থাকে রোহিতকে, “শালিনীকে শেষ করবে, এই ছেলে কখনো ভালো হতে পারে না।”

WhatsApp Image 2024 07 26 at 2.05.06 PM

ফুলকির (Phulki) মনে প্রশ্ন জাগে, শালিনীর ব্যক্তিগত কথা বাইরের কেউ জানলো কিভাবে। ঠিক তখনই রুদ্র এসে বলে, “আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না।” ফুলকি বলে, “যদি স্যারের সাথে এই কথাটা শালিনী ম্যাডামের হয়, তবে বাইরের লোক জানলো কি করে?” রুদ্র বুঝে যায় ফুলকি সব কিছু বুঝে ফেলেছে।

রোহিতের মা ফুলকির উপর আশাবাদী, যে ফুলকি প্রমাণ করবে রোহিতের কোন দোষ নেই। রুদ্র মনে মনে ভাবে, “কথা অন্যদিকে চলে যাচ্ছে, সেটা হতে দেওয়া যাবে না।” সে বলে, “এখন প্রধান বিষয় হলো শালিনীকে সুস্থ করা। বিয়ের প্রস্তাব যদি দিয়েও থাকে, সেটা পরে দেখা যাবে।” শালিনী এসে রোহিতকে বলে, “তুমি আমাকে বিয়ে করবে বলেছিলে,” এবং রোহিতকে পুতির মালা পরিয়ে দেয়।

উল্লেখ্য, সংবাদে বলা হয়, “রোহিত রায়চৌধুরী একটি ভালো মেয়েকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।” রোহিত একটি টকশোতে গিয়ে অপমানিত হয়। হৈমন্তী বলে, “সব দিকে কাণ্ডকারখানার কথা।” রোহিতের মা বলে, “তাহলে কি ছেলেকে নিয়ে চলে যাব কোথাও?” ফুলকি (Phulki) কান্নাকাটি করতে থাকে এবং ঠাকুরের নাম করে। সে বুঝতে পারে না স্যারের জন্য কি করবে। রোহিত ভেঙে পড়ে। ফুলকি শালিনীকে ধমক দিয়ে বলে, “তোমাকে বাড়ির সবাই মাথায় তুলেছে, যাও এক্ষুনি সবকিছু তুলে ফেলো।” শালিনী বিভ্রান্ত হয়ে ফুলকির কথা মতো কাজ করতে থাকে। রুদ্র ফুলকির এই রূপ দেখে অবাক হয়ে যায়। তবে কি ফুলকি শালিনীর চালাকি বুঝে ফেলেছে?

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।