Bangla Serial
অযোগ্য বিচারক, যোগ্যরা নির্বাচিত হয় না! হতাশায় ‘সারেগামাপা’ গায়ক থেকে রাস্তায় খাবার বিক্রি! করুণ অবস্থা কাঁদাবে আপনাকেও

জি বাংলার (Zee Bangla) একটি জনপ্রিয় শো হল ‘সারেগামাপা’ (Saregamapa)। দর্শকদের খুবই প্রিয় এই শো। আমরা দেখেছি, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা একএকজন গায়ক বা গায়িকা তাঁদের অসাধারণ ট্যালেন্টের দ্বারা সারেগামাপা’এর অংশ হন। তাঁরা মনের গভীরে থাকা স্বপ্নগুলো ছোঁয়ার জন্য এই মঞ্চে পা রাখেন। এরমধ্যে অনেকেই শো শেষে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন।
তবে এরম ধ্যেও রয়েছে কিছু প্রতিযোগীর হতাশ হওয়ার গল্প। চেয়েও তাঁরা পাননি কোনও জনপ্রিয়তা। ৫ ফেব্রুয়ারি ছিল জি বাংলা সারেগামাপা ২০২৩-এর গ্র্যান্ড ফিনালে। চূড়ান্ত পর্বের জন্য মোট ৬ জন প্রতিযোগীকে বেছে নিয়েছেন বিচারকরা। ফাইনাল রাউন্ডে রয়েছেন পদ্মপলাশ হালদার, সোনিয়া গজমার, আলবার্ট কাবো, অস্মিতা কর, বিমান বুলেট সরকার, এবং ঋদ্ধিমান বিশ্বাস।
চলতি বছরের প্রতিযোগিতার বিচারকের আসনে ছিলেন শ্রীকান্ত আচার্য, শান্তনু মৈত্র এবং রিচা শর্মা। মহাগুরুর আসনে ছিলেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী। মেন্টর হিসাবে ছিলেন ইমন চক্রবর্তী, মনোময় ভট্টাচার্য. রাঘব চট্টেপাধ্যায়, জোজো। এবার বিচারকদের উপর উঠল এক চরম অভিযোগ। লকডাউনের বছরের ‘সারেগামাপা’ খ্যাত এক গায়কই এই অভিযোগ তুললেন।
গান ছেড়ে সেই গায়ক খুলেছেন কাবাবের দোকান। এক ফুড ব্লগার শুভজিৎ সেই গায়কের কাবাবের দোকানে গিয়ে ভিডিও করেছেন। উক্ত গায়কের গলায় ছিল অভিযোগের সুর। লকডাউনে সারেগামাপা’র পর পায়নি তেমন কোনও শোতে চান্স। একটি জায়গার সঙ্গে কথা হলেও তাঁরা কথা রাখেনি। তিনি অন ক্যামেরাতেই অভিযোগ করেন, সারেগামাপা’তে রয়েছে অযোগ্য বিচারক।
অযোগ্য বিচারকের কাছে যোগ্যদের কোনও স্থান নেই। আর তাই উক্ত গায়ক দিব্যমান সান্যাল খুলেছেন তাঁর পছন্দের ফুডের দোকান ‘কাবাব মে হাড্ডি’। সেখানে রয়েছে নানা রকমের কাবাব। ব্লগারের কথা অনুযায়ী খেতেও শ্রেয়। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, তবে কি সত্যি সারেগামাপা’তে চান্স পাওয়ার পরও নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করা থেকে এখনও অনেক পিছিয়ে কিছুজন?
