জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

নতুন বসন্ত রাইয়ের জীবনে! শেষপর্যন্ত চাকরি পেল রাই! দুরদুর করে স্রোতকে তাড়িয়ে দিল সার্থক! মিঠিঝোরায় জোড়া চমক

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠিঝোরা (Mithijhora)। দিনে দিনে আস্তে আস্তে বাড়ছে ধারাবাহিকের টিআরপি। ইতিমধ্যেই ধারাবাহিককে দেখানো হয়েছে ইন্টারভিউ দিতে চলে এসেছে রাই। আসেই সে রিসেপশনিস্টকে জিজ্ঞাসা করে ইন্টারভিউর বিষয়ে। তখি। রিসেপশনিস্ট জিজ্ঞাসা করেন তার সময় কটা। তখন রাই বলে ১২ থেকে তখন রাইকে বসতে বলেন তিনি। রাইও বসে যায় চেয়ারে অপেক্ষা করতে।

সেখানেই ইন্টারভিউ দিতে আসা মেয়েরা তাকে জিজ্ঞাসা করে সে কারুর রেফারেন্সে এখানে এসেছে কিনা তখন রাই বলে না সে ইন্টারভিউর কথা শুনে এখানে এসেছে। তখনই ইন্টারভিউ দিয়ে একজন মেয়ে বেরিয়ে আসে। তাকে ঘিরে ধরে সকলে জিজ্ঞাসা করে তাকে কি জিজ্ঞাসা করা হল। তখন সেই মেয়েটি বলে তাকে তার বিষয়েই জিজ্ঞাসা করা হয়েছে। তারপরই ডাকা হয় রাইকে। রাই ভিতরে ঢুকতেই অনির্বাণ দেখে এটা সেই গানের স্কুলের শিক্ষকা।

তখন অনির্বাণকে দেখাও চিনে যায় রাই। ওদিকে স্রোত চলে যায় সার্থকের সঙ্গে দেখা করতে তার বাড়িতে। সার্থকের বাবা দরজা খুলতেই স্রোত তাকে বলে সে ডাক্তার সেনগুপ্তর সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। তখন সার্থকের বাবা বলেন তিনি হয়তো জুনিয়র ডাক্তার সেনগুপ্তর সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন এই বলেই তিনি ডাকেন সার্থকে। আর মনে মনে ভাবেন এই মেয়েটির সাহস আছে নাহলে সার্থকের সঙ্গে দেখা করতে কোন ছাত্রছাত্রী আসেনি কখনও।

স্রোতও বুঝতে পারে বাড়িতে কোন মেয়ে থাকেনা। তখন চলে আসে সার্থক। আর স্রোতকে দেখেই রেগে যায় সে। সে জিজ্ঞাসা করে কেন এসেছে সে এখানে। তখন স্রোত বলে তিনি আজ কলেজ আসেনি তাই তাকে দেখতে এসেছেন। তখনই স্রোতের সঙ্গে খুব খারাপ ব্যবহার করতে শুরু করে সার্থক। তার বাবা তাকে থামানোর চেষ্টা করলেও সার্থক শোনে না। আর স্রোতকে এগিয়ে দেওয়ার জন্য বাইরে চলে আসে। সার্থক তাকে জিজ্ঞাসা করে সে তার বাড়ির ঠিকানা কোথায় পেল?

আরো পড়ুন: এই সপ্তাহের টিআরপিতে ধামাকা করবে যোগমায়া, বঁধুয়া! সেইসঙ্গে রয়েছে বড় দুঃসংবাদ‌ও! জেনে নিন ঝটপট

স্রোত তার উত্তরে জানায় কলেজের সিনিয়ররা তাকে দিয়েছে। তখনই স্রোতকে গাড়িতে বসতে বলে সার্থক। কিন্তু স্রোত তাকে বলে দেন সে হেঁটে যাবে। কিন্তু সেই কারণেও রাগারাগি করে সার্থক। ওদিকে রাইকে বসতে বলে অনির্বাণ। সে রাইয়ের সিভি দেখে তাকে বলে সে ইংরেজি জানে কিনা তখন রাই তাকে বলে সে ইংরেজি লিখতে জানে তবে বলতে অল্প জানে কিন্তু সে ২-৩ মাসেই শিখে নেবে আসলে তার এই চাকরিটা খুব প্রয়োজন। তখন রাইয়ের মুখ থেকে তার পরিবারের সব কথা শোনে অনির্বাণ। তারপর রাই বেরিয়ে যেতে গেলে তখন তাকে বলে দাড়াতে কিন্তু রাই বলে সে চাকরিটা পাবেন না। তাই সে অনির্বাণের সময় নষ্ট করতে চায়না। এই বলেই বেরিয়ে যায় রাই। আর অনির্বাণ ভাবে রাইকে একটা সুযোগ দেওয়া যায়।
তাহলে কি এবার ভাগ্য ফিরবে রাইয়ের?

Piya Chanda

                 

You cannot copy content of this page