Bangla Serial

প্রিয়াঙ্কাকে বাঁচাল শিমুল! “তুমি হলে খাঁটি হীরে” মেয়ের সতীনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পরাগের হবু শ্বশুর!

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Katha)। বিনোদনের পাশাপাশি একটি সামাজিক বার্তাও দেয় এই ধারাবাহিক। জীবনের যাবতীয় বিপদ, খারাপ সময় উপেক্ষা করে শিমুলের জীবন সংগ্রামটাই আস্ত একটা শিক্ষা দর্শকদের জন্য।

ধারাবাহিকের সাম্প্রতিক পর্বে দেখা যাচ্ছে, আশীর্বাদ হচ্ছে পরাগ আর প্রিয়াঙ্কার। ডিভোর্স হতে না হতেই পরাগকে বিয়ে করার জন্য উতলা হয়ে ওঠে প্রিয়াঙ্কা। দীর্ঘদিনের বাসনা পূর্ণ হতে চলেছে তাদের। তবে আশীর্বাদের অনুষ্ঠানের আগেই অসাবধানে শাড়িতে আগুন লাগিয়ে ফেলে প্রিয়াঙ্কা।

আরো পড়ুন:জমজমাট সেলিব্রেশন! জগদ্ধাত্রীর ৫০০ পর্বের জয়যাত্রা, কেক কেটে হল সেলিব্রেশন

আগুন দেখে সবাই তো ‘চাচা আপন প্রাণ বাঁচা’। যে যার মত নিজের প্রাণ বাঁচাতে দৌড় দেয়। এমতাবস্থায় সেখানে ছুটে গিয়ে, নিজের প্রাণের তোয়াক্কা না করে সতীনের প্রাণ বাঁচায় শিমুল। যা দেখে অবাক হন শিমুলের বাবা। সবাইকে চিৎকার করে জানান, আসল হীরে চিনতে ভুল করেননি তিনি। শিমুলই আসল হীরে।

এর পরের দৃশ্যে দেখা যায়, পুতুলকে স্কুলে ভর্তি করাতে এসেছে শিমুল। শ্বশুরবাড়ি থেকে চলে যাওয়ার আগে মধুবালা আর পুতুলের একটা ব্যবস্থা তাকে করে দিতেই হবে। তাই সে চায় পুতুল পড়াশোনা শিখুক। পুতুলের গান শুনে স্কুলের কর্তৃপক্ষ অবাক হয়ে যায়। পরবর্তীতে সম্ভবত ইনিই পুতুলের নায়ক হবেন।

অন্যদিকে, বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেছে শতদ্রু। নিজের মাকে মেয়ে খুঁজতে বলেছে সে। নিজের থেকে খুব একটা বিয়ে নিয়ে তৎপরতা না দেখালেও, বিয়ে করতে আপত্তি নেই তাঁর। শতদ্রুর বোন বুঝতে পারে শিমুল তাই রাগ করেই শতদ্রুকে বিয়েটা করছে না।

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।