জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Kar Kachhe Koi Moner Kotha: হাই ভোল্টেজ পর্ব! পরাগকে পুলিশের থেকে বাঁচিয়ে ব্ল্যাকমেল! তিন দিনের মধ্যে পাঁচ লাখ আর বেতনের অর্ধেক চাই শিমুলের

এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের দুনিয়ায় বেঙ্গল টপার ধারাবাহিক জি বাংলার কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha) । এই ধারাবাহিকটি এই সময় বাঙালি দর্শকদের মনে দারুণ ভাবে রাজত্ব করে চলেছে। বাঙালি দর্শক এখন মন দিয়ে এই ধারাবাহিকের মহিলাদের মনের কথা শুনছেন।

বলাই বাহুল্য, এই ধারাবাহিক দর্শকদের মন জয় করেছে বলেই এই ধারাবাহিকের এত ব্যাপক সাফল্য। আসলে সাফল্য সদাই লুকিয়ে থাকে ধারাবাহিকের গল্পে আর অভিনেতা অভিনেত্রীদের অভিনয়ে। আর সেটাই হয়েছে কার কাছে ক‌ই মনের কথা ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে।

শুরুর দিকের সমস্ত বিতর্ককে জয় করে এখন পর্দা কাঁপাচ্ছে এই ধারাবাহিক। এই ধারাবাহিকটির বর্তমান প্লট অনুযায়ী, শিমূলের স্বামী দেওর এবং দেওরের হবু স্ত্রী প্রতীক্ষা শিমুলকে প্রাণে মে’রে ফেলার চেষ্টা করে। তারা শিমুলকে সহ্য করতে না পেরে না তাকে বি’ষ খাওয়ায়। অবশেষে বিপাশা সুচরিতা, শীর্ষাদের সাহায্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসে শিমুল । এমনকি শিমুলকে ছাড়িয়ে আনার সময় তারাই সমস্ত টাকাটা দেয়।

বিপাশারা অপরাধী পরাগ-পলাশদের নামে পুলিশে কেস করেছিল। কিন্তু বাড়ি ফিরে এসেই পাল্টি খেয়ে যায় শিমুল। সে পরাগ-পলাশকে বাঁচিয়ে দেয়। পুলিশকে সে বলে দেয় সে নাকি নিজেই বিষ খেয়েছিল। শিমুলের এই ব্যবহার মেনে নিতে পারেনি বিপাশারা। কিন্তু এই কান্ড করার পিছনে একটা পরিকল্পনা ফেঁদেছে শিমুল। কি সেই পরিকল্পনা?

ধারাবাহিকের আগামী পর্বে দেখা যাবে, শিমুল পরাগকে বলছে আমি জানি তুমি অপরাধী। আর তাই নিজেকেই নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা আমার সামনে করো না। এখন যদি পুলিশ তোমায় ধরে নিয়ে যেত আর বলতো নিজেকে ছাড়াতে হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে তখন তো তুমি দিতে বাধ্য হতে বলো। তাই নিজের ভালো যদি চাও তাহলে যেটা বলছি শোনো। আমাকে ৫ লাখ টাকা দেবে। আর আগামী দিনে নিজের মাইনের অর্ধেকটা আমার হাতে তুলে দেবে। আর তা না করলে আমি কিন্তু আবার কেসটাকে খুঁচিয়ে খাওয়া করতে পারি। আর শিমুলের মুখে সব শুনে ভয় পেয়ে চমকে যায় পরাগ। কেন পরাগকে ব্ল্যাকমেল করে এতগুলো টাকা চাইছে শিমুল?

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।