জি বাংলার ‘ফুলকি’ (Phulki) তে আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায় রাজবাড়িতে যাওয়ার জন্য রায়চৌধুরী বাড়ির সবাই রওনা হয়, অন্যদিকে ছোট রানীর কাছে খবর পৌঁছায় যে স্বাগতার বদলি আটকে গেছে। তিনি আরও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন আর সব দোষ ধানুকে দিতে থাকেন, যে ধানু আসার পরেই এইসব হচ্ছে। ফুলকি রাজবাড়ি পৌঁছেই আগে বড় রানীর কাছে যায়।
ফুলকিকে দেখে খুব খুশি হন তিনি, আর ফুলকির কাছে মেয়ে আর স্বামীর খবর চান তিনি। ফুলকি এখনই কিছু জানতে পারবে না সবটা নিজে না জেনে, এমনটা বলতেই বড় রানী মা উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ঠিক সেই সময়ে রোহিত ফুলকিকে ডাকতে আসলে বড় রানী জামাই বলে সম্বোধন করেন আর ফুলকি জানায় যে এখন রোহিতও তার সঙ্গে মিলে বড় রানীর অতীতের খোঁজ করছে। বড় রানী ফুলকিকে প্রাণ ভরে আশীর্বাদ করেন।

অন্যদিকে জেঠিমণি আদিত্যকে অষ্টমঙ্গলার জন্য নিমন্ত্রণ করতেই সে জানায় যে এই মুহূর্তে কোথাও যাওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়। একটা ব্যবসায়িক কাজ পড়ে যাওয়াতে সে কথাও যেতে পারবে না, ধানুকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। ছোট রানী এসে উপস্থিত হয় সেখানে, আর বলেন যে রুদ্র জেলে থাকায় আদিত্যর মন ভালো নেই, আর সেদিন ধানু যদি একটু চেষ্টা করত তাহলে হয়ত এমনটা হতো না।
আরও পড়ুনঃ “স্বস্তিকাকে জড়িয়ে একদিন চুমু খাবই!”— পুরনো স্মৃতির কথা উঠতেই স্বস্তিকার ঠোঁটে চুমুর বাসনা! অভিনেতা রাহুলের অকপট স্বীকারোক্তি!
ধানু জানায় আর যাই হোক অন্যায়ের সঙ্গে কোনও আপস করতে পারবে না সে। এই ঘটনার মধ্যে আদিত্যর ধানুকে চড় মারার কথাটাও বেরিয়ে পড়ে। ফোন করে ফুলকি তমালকে ব্যান্ড পার্টি আর লোকেদের নিয়ে আসতে বলে। নাচতে নাচতে নবাবগঞ্জের লোকেরা ঢুকে পড়ে রাজবাড়িতে, এরই সঙ্গে ডাক্তার কাকাও আসেন আর বলেন এখন তিনি সুস্থ আছেন।
ইন্দ্রর বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নিয়েছেন তিনি, সঙ্গে করে ছোট কুমারকে (ইন্দ্র) নিয়ে এসেছেন। ছোট রানী আর আদিত্য খুব খুশি হয়। ছোট রানী বা আদিত্যর আর কোনও আপত্তি করার জায়গা থাকে না ফলে বাধ্য হয়েই আদিত্যকে যেতে হয়। ছোট রানীর ফুলকিকে নিয়ে আরও চিন্তা হতে থাকে, তিনি মনে মনে বলেন যে ফুলকি হয়তো কখনোই তাঁদের ভালো হতে দেবে না। শুধু ক্ষতি করতেই এসেছে।