Kar Kache Koi Moner Kotha Today’s Episode: জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha)। বিয়ের পর বদলে একটা মেয়ের সম্পূর্ণ জীবন। সংসার, শ্বশুরবাড়ি সাম’লা’তে সাম’লা’তে সে ভু’লে যায় তার নিজের জীবনের চাহি’দা, দ’মি’য়ে দেয় নিজের ইচ্ছেগুলি। নিজের মনের কথা খুলে বলার জন্য থাকে না কেউ। সেই কাহিনীই অর্গানিক স্টুডিও তুলে ধরেছেন এই ধারাবাহিকের মাধ্যমে।
এই ধারাবাহিকে শিমুলের জীবন নদীর মতো বাঁ’ক নিয়েছে বারবার। তবে সম্প্রতি নিজের ভু’ল বুঝতে পেরে শিমুলকে আপন করে নিয়েছে পরাগ। আর তারপর পরাগের চাকরিটা করতে শুরু করেছে শিমুল। স্বামী এবং শাশুড়ি মাকে নিয়ে দিব্যিই কাটছিল তাঁর জীবন। কিন্তু শিমুলের জীবনে সম’স্যার সৃ’ষ্টি করেত ফিরে এসেছে প্রতীক্ষা। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে শ্বশুরবাড়িতে ফিরে এসেই পলাশের সঙ্গে সে ষড়’য’ন্ত্র করছে শিমুলকে হ’ত্যা করার। কিন্তু ওদের সমস্ত প’রিক’ল্পনাই জেনে যায় পরাগ।
Table of Contents
কার কাছে কই মনের কথা আজকের পর্ব ২৫ এপ্রিল (Kar Kache Koi Moner Kotha Today’s Episode 25 Apri):
পরাগ চিন্তা করতে কিভাবে সে শিমুলকে বাঁ’চা’তে প্রতীক্ষা আর পলাশের হাত থেকে। স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বেরোনোর আগেই পরাগ শিমুলকে বলে সাবধানে যেতে। পরাগকে অন্যদিকের থেকে বেশি চিন্তিত দেখে শিমুল বলে “তুমি এত চি’ন্তা করো না আমি ঠিক থাকব আমার কিছু হবে না আমি কারোর ক্ষ’তি করিনি তাহলে কেউ কেন আমার ক্ষ’তি করবে।“
পরাগকে আশ্বস্ত করেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় শিমুল। তখন পরাগ নিচে গিয়ে দেখে বাড়িতে মাংস হয়েছে। মাংসের গন্ধের কারণে মধুবালা দেবী রা’গা’রা’গি করছেন দেখে প্রতীক্ষা মধুবালা দেবীকে বলে আজ তার মাংস খেতে ইচ্ছে হয়েছিল তাই পলাশকে বলে সে মাংস আনিয়েছে। তখনই পরাগকে দেখে প্রতীক্ষা বলে “দাদাভাই তুমি দাঁড়িয়ে কেন? খেয়ে নাও। অনেকদিন পর বাড়িতে মাংস হয়েছে।“
আরো পড়ুন: যেন সা’ক্ষা’ৎ অন্নপূর্ণা! কৌশিকীর মতোই জগদ্ধাত্রী পরিবারকে দু’হাতে আগলে রাখেন রূপসা! জানলে অবাক
খানিকটা মন’ম’রা হয়েই খেতে বসে যায় পরাগ। সে মনে মনে ভাবতে পারে কিভাবে তাঁর ভাই এতটা ব’দ’লে গেল। তাঁরা শিমুলের ক্ষ’তি করার চেষ্টা করছে! এইসব ভেবে না খেয়েই চলে যায় পরাগ। পরাগকে যেতে দেখে পলাশ প্রতীক্ষাকে জিজ্ঞাসা করে তারা কাজটা কখন করবে। প্রতীক্ষা পলাশকে অপেক্ষা করতে। এদিকে শিমুলকে বাঁচা’তে পুলিশের ছ’দ্ম’বেশ নিয়ে নেয় পরাগ। শিমুলের ট্রেন থেকে নামার সময় হয়ে গেছে দেখে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় সে। পরাগ কি পারবে প্রতীক্ষার হাত থেকে শিমুলকে বাঁ’চা’তে, আপনাদের কি মনে হয়?