জি বাংলা (zee bangla) খ্যাত কার কাছে কই মনের কথা (kar kachhe koi moner kotha) ধারাবাহিকে কিছুদিন আগে থেকেই দেখা যাচ্ছে, শিমুল তার ননদ পুতুলকে পড়ানোর জন্য একজন মাস্টারমশাই ঠিক করেছে। আর যথারীতি সেই মাস্টারমশাই অর্থাৎ তীর্থঙ্কর পুতুলকে পড়ানোর জন্য পুতুলদের বাড়িতে আসেন। কিন্তু হঠাৎই তাকে দেখে চমকে ওঠে শিমুলের জা প্রতীক্ষা।
প্রতীক্ষাকে দেখে অবাক হয়ে যায় তীর্থঙ্করও। সে বুঝতে পারেনা প্রতীক্ষা এখানে কি করছে। কিছু বুঝতে না পেরে হঠাৎই তার সঙ্গে কথা বলতে যায় তীর্থ। কিন্তু প্রতীক্ষা সেগুলির একটারও উত্তর দেয় না। উপরন্তু, সেই সমস্ত প্রশ্ন এড়িয়ে ভয়ে পলাশের সঙ্গে নিজের ঘরে চলে যায় সে। তার এমন ব্যবহার দেখে বেশ খটকা লাগে শিমুল ও মধুবালা দেবীর।
তারপর একদিন হঠাৎই সবার সামনে এসে পলাশ ও প্রতীক্ষা বলে, পুতুলের মাস্টারমশাই যেন আর তাদের বাড়িতে না আসে। শিমুল এর কারণ জিজ্ঞাসা করতে প্রতীক্ষা তীর্থঙ্করের চরিত্রের দিকে আঙ্গুল তোলে। তারপরে নানান কথাবার্তার মধ্যে উপস্থিত হয় তীর্থ।
আরো পড়ুন: চমকাবেন না প্লিজ! নেতাগিরি ছেড়ে পুলিশ কমিশনার হলেন মদন মিত্র!
ধারাবাহিকের আগামীকালের পর্বে দেখা যাবে, প্রতীক্ষার ব্যপারে সমস্ত সত্যি কথা জানিয়ে দেয় তীর্থ। সে জানায় যে সে প্রতীক্ষার নামে থানায় মামলা দায়ের করবে। পলাশ কারণ জিজ্ঞাসা করলে সে বলে প্রতীক্ষা তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
অন্যদিকে দেখা যায়, পরাগ নিজের দ্বিতীয় বিয়ের নিমন্ত্রণ করতে আসে শিমুলকে। উত্তরে শিমুল বলে, সে অবশ্যই যাবে যদি না তার হবু বউ প্রিয়াঙ্কার অসুবিধা থাকে। এই শুনে রেগে যায় মধুবালা। সে শিমুলকে মানা করে পরাগের বিয়ের কোনও অনুষ্ঠানে যোগদান দিকে।
View this post on Instagram