Tollywood

Soumitrisha Kundoo: হলটা কী? নিজের প্রিয় বন্ধুর সঙ্গেই ঝগড়া করছে সৌমীতৃষা! দেখুন

বাংলা টেলিভিশন দুনিয়ায় অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিনি। না তিনি শুধুমাত্র একজন অভিনেত্রী নন। তিনি একজন সফল তারকা। বাংলা ধারাবাহিকের দুনিয়ায় তার জনপ্রিয়তা, সাফল্য, অর্জন গগনচুম্বী। বুঝতেই পারছেন নিশ্চয়ই কার কথা বলছি। তিনি বাংলা টেলিভিশনের (Bengali Television) জনপ্রিয়তম অভিনেত্রী সৌমীতৃষা কুন্ডু (Soumitrisha Kundoo)

অল্প সময়েই সাফল্য পাওয়া কাকে বলে তা দেখিয়ে দিয়েছেন সৌমীতৃষা। এর আগে একটা দুটো ধারাবাহিকে অভিনয় করলেও মিঠাই তাকে সাফল্যের চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছে দিয়েছিল। না শুধুমাত্র যে চরিত্র মিঠাই হয়ে তিনি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তা কিন্তু একেবারেই নয়, বরং সৌমীতৃষা হয়েই জনপ্রিয়তা পেয়েছেন এই অভিনেত্রী।

মিঠাই ধারাবাহিক শেষ হয়েছে আজ বেশ কয়েক মাস হয়ে গেছে কিন্তু তারপরও এই অভিনেত্রীর জনপ্রিয়তা কিন্তু এতটুকুও কমেনি বরং বেড়েই চলেছে। ধারাবাহিক পরবর্তী সিনেমায় চান্স পেয়ে গেছেন এই অভিনেত্রী। যা নিঃসন্দেহে তার অভিনয়ে ক্যারিয়ারের জন্য এক বিরাট বড় প্রাপ্তি।

তবে যে সে নায়কের বিপরীতে নয় একেবারে স্বয়ং বাংলার সুপারস্টার দেবের বিপরীতে নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করতে চলেছেন সবার আদরের সৌমীতৃষা কুন্ডু।‌ বছরের শেষের দিকে মুক্তি পাবে এই সিনেমাটি।‌ সেই সিনেমায় নায়িকা চরিত্রে দেখা যাবে সবার আদরের মিঠাইকে। সিনেমার নাম ‘প্রধান’ (Pradhan)। এই সিনেমায় নায়কের স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন সৌমীতৃষা।

আরও পড়ুনঃ মাছের কাঁটা খোঁপার কাঁটা নয়, ‘রান্নাঘরের রানী’ সুদীপার খোঁপায় সোনায় মোড়ানো মুকুট! দাম শুনলে ভিরমি খাবেন

তবেই সে যাই হোক অভিনেত্রীর জমাটি বন্ধুত্ব রয়েছে কিন্তু টালিপাড়ার আরও এক জনপ্রিয় অভিনেতা সায়ক চক্রবর্তীর সঙ্গে। বেস্ট ফ্রেন্ড বলা যায় তাদের। একটি গ্রুপ রয়েছে এই তরুণ- তরুণী অভিনেতা অভিনেত্রীদের। একসঙ্গে ইউটিউব ভিডিও করেন তারা। আর এবার কফি খাওয়াকে ঘিরে সেই সায়কের সঙ্গেই লাগলো সৌমীতৃষার ঝামেলা। সৌমী শুধু আইসক্রিম খেতে চান কিন্তু সায়ক সেই আইসক্রিমের মধ্যেই কফি মিশিয়ে দিয়েছেন এবং সেটাই টেস্ট করতে বলেন বন্ধুকে। আর সৌমীতৃষা সেটা খেতেই তার নাকে লেগে যায় কফির ফোম! আর সেই নিয়েই হাসাহাসি করতে থাকেন সায়ক। দুই বন্ধুর এই মিষ্টি ভিডিও দারুণ ভাইরাল হয়েছে।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।