বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় এখন দুর্নিবার গতিতে ছুটে চলেছে ধারাবাহিক ইচ্ছে পুতুল (Icche Putul) । এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় এই ধারাবাহিকটির থেকে জমজমাট এবং একইসঙ্গে উত্তেজনা বহুল ধারাবাহিক বোধ হয় কমই রয়েছে।
বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় এই মুহূর্তে জমে গেছে এই ধারাবাহিকের গল্প। যদিও বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা মাঝেমধ্যেই চাগাড় দিচ্ছে এই ধারাবাহিককে ঘিরে। এই ধারাবাহিকে প্রেম ভালোবাসা যেরকম ভাবে জায়গা করে নিয়েছে একই রকম ভাবে শত্রুতাও ভীষণ নিখুঁতভাবে দেখানো হয়েছে। আপন মায়ের পেটের দিদি যে বোনের জীবন বিষিয়ে দিতে পারে তার জীবনে সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে তা এই ধারাবাহিকটি না দেখলে বিশ্বাস করা দায়।
শুরুর দিকের সমস্ত সমালোচনাকে দূরে সরিয়ে এই মুহূর্তে দারুণ ভাবে জায়গা করে নিয়েছে এই ধারাবাহিকটি। রূপ-ময়ূরীর চক্রান্তের শিকার হয়ে আ’ত্ম’হ’ন’নে’র চেষ্টা করে মেঘ। যদিও বর্তমানে ভালো হয়ে গেছে সে। বর্তমান প্লট অনুযায়ী, মন থেকে না চাইলেও অনিন্দ্যর কথা মত নীলকে ফিরিয়ে দেয় মেঘ। কারণ সেই একদিন নিজের বাবাকে বলেছিল, সে বলে, যদি কোনদিনও ফিরতে চায় তাকে যেন আটকায় তার বাবা।
কারণ ফের একবার নিজের জীবন নিয়ে অনিষ্টের মধ্যে পড়তে চায়না মেঘ।এই ধারাবাহিকের এই দিনের পর্বে দেখা যায়, নীলের কষ্ট সহ্য করতে পারছে না তার পরিবারের লোকজন। আর তাই সবাই সদলবলে চলে যায় মেঘের বাড়ি। কারণ তারা বুঝতে পেরেছে মেঘ আজ যেই কথাগুলো বলেছে সেগুলো অনিন্দ্য বাবুই তাকে শিখিয়ে দিয়েছে।
আরো পড়ুন: পরাগকে পিটিশন দিল শিমুল! নিজের পায়ে নিজেই কু’ড়ু’ল মারছে পরাগ, সতর্ক করল মধুবালা
ঠাম্মি অনিন্দ্যকে বলে সে একবার মেঘের মুখ থেকে শুনতে চায় যে সে আর নীলের সঙ্গে ঘর করতে চায় না। কিন্তু অনিন্দ্য মেঘের সাথে তাদেরকে দেখা করতে দিতে নারাজ কারণ অনিন্দ্য জানে মেঘ নীলের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। আর নীল-মেঘের মাঝে বাবা অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে দেখে মহা খুশি হয় ময়ূরী। কারণ নীল-মেঘের মাঝে দূরত্ব তৈরি হলে সে নীলের জীবনে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করবে।